দিন দিন ডিপ্রেশন বেড়ে যাচ্ছে কি
বর্তমান সময়ে আমাদের জীবনের অন্যতম বড় সমস্যা ডিপ্রেশন। আমাদের পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, এমনকী ন ...
Health experience | Write here | Write and share your health experience to help community.
Fahima Jara
Wednesday, August 18, 2021
অনেক মহিলা আছে যাদের স্তন প্রচুর পরিমাণে চুলকায় ৷ চুলকানোর ফলে স্তনের বোটা দিয়ে কষের মতো বের হয়ে থাকে। স্তন চুলকানো খুবই খারাপ লক্ষণ। এর্লাজিক কন্ট্যাটক্ট ডারমাটাইটিস বলা হয় এই চুলকানিকে। চিকিৎসকরা বলেছেন যখন স্তন অতিরিক্ত চুলকায় তখন ব্রা না পরাই ভালো। স্তন সবসময় ঘেমে থাকলেও অনেক সময় স্তন চুলকায়। যার কারণে নিয়মিত স্তন কুসুম গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।
স্তন চুলকানো এবং লাল হওয়ার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। যদিও সুসংবাদ হলো , স্তনে চুলকানি একটি বড় সমস্যা নয়। চুল উঠা, রোদে পোড়া, পোকারের কামড়, আঁটসাঁট ব্রা, শুষ্ক ত্বক এবং ক্ষত নিরাময় এমন অনেক কারণে স্তন চুলকায়।
১. নিয়মিত ব্রা না ধোয়া : নিয়মিত ব্রা না ধোয়ার ফলে স্তনের ত্বকের জ্বালা হতে পারে। যদি স্তনে বা তার আশেপাশে কোন ক্ষত থাকে, তাহলে না ধোয়া ব্রার সংস্পর্শে আসার পরও সংক্রমিত হতে পারে। যার মধ্যে সম্ভবত ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। ব্রা নিয়মিত ধুয়ে ব্যবহার করাই ভালো। কেননা, না ধুয়ে ব্রা পরিধান করে কাজ করলে ময়লা এবং ঘামের কারণে চুলকানি প্রচুর পরিমাণে বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যার কারণে চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে উষ্ণ গরম পানিতে ব্রা নিয়মিত ধুয়ে ফেলতে হবে।
২. ফুসকুড়ি হওয়া : রোদের তাপের কারণে স্তনে ফুসকুড়িও হওয়ার সম্ভবনা থাকে। স্তন সূর্যালোকের প্রতি সংবেদনশীল এবং এইভাবে টপলেস বেরিয়ে যাওয়া ত্বকের জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে। রোদে পোড়া যাওয়ার ফলে প্রচুর চুলকানি হতে পারে । সূর্যরশ্মির কারণে সৃষ্ট উত্তপ্ত ফুসকুড়ি স্তনে চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। এটি ত্বকের নীচে ঘাম আটকাতে পারে এবং স্তনে থাকা ছিদ্রগুলিকে বন্ধ করে দেয়।
৩. ভুল সাবান এবং ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা : গোসলের জন্য অতি খার যুক্ত সাবান এবং লন্ড্রির জন্য বাজে ডিটারজেন্ট ব্যবহার করলে ত্বকে জ্বালা পোড়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে । যার যার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী যেকোনো একটি সাবান নির্বাচন করা উচিত । যে সাবান ব্যবহার করলে স্তনে অ্যালার্জি জনিত সমস্যা সৃষ্টি করে থাকে সেগুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং এড়িয়ে চলতে হবে । অনেকে ওয়াশিং মেশিনে জামা কাপড় এবং ব্রা শুকিয়ে নেয়। কিন্তু ওয়াশিং মেশিনে ব্রা শুকানোর চেয়ে রোদে শুকিয়ে নিয়ে পরাই অনেক ভালো। এতে চুলকানি অনেকটা কম হয়ে থাকে।
৪. সঠিক ব্রা ফ্যাব্রিক নির্বাচন না করা : কাপড়ের কারণেও ত্বকের জ্বালা হতে পারে। ব্রাস সব ধরনের কাপড় দিয়ে তৈরি হয় এবং কিছু কাপড়ের কারণে স্তনে খুব চুলকানি হতে পারে। ব্রার আকার, কাপড় এবং আকৃতি নিজের জন্য পুরোপুরি মানানসই কিনা তা নিশ্চিত করে নিতে হবে । এইভাবে, নিজেকেই সাবধান থাকতে হবে এবং ব্রার কাপড় বাছাই সম্পর্কে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।
৫. গর্ভাবস্থা বা বুকের দুধ খাওয়ানো : গর্ভাবস্থায় বুকের দুধ খাওয়ালে স্তনের আকৃতি এবং আকার অনেকটা পরিবর্তন হয়ে যায়। গর্ভাবস্থায় বুকের দুধ খাওয়ালে স্তন এবং স্তনবৃন্তে চুলকানি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বুকের দুধ খাওয়ানোর প্রক্রিয়াটি শুষ্ক এবং জ্বালাযুক্ত ত্বকের পাশাপাশি স্তনবৃন্ত ফাটা এবং রক্তপাতের দিকে পরিচালিত হয়ে থাকে । অতিরিক্ত স্তন চুলকানোর ফলে স্তনে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
৬. একজিমা : একজিমার কারণে স্তনে প্রদাহজনক চুলকানি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একজিমা হলে স্তন লালচে হয়ে যায়, গরম হয়ে যায়। নানা রকম কারণে একজিমা দেখা দেয় - বিভিন্ন রকম রাসায়নিক ক্যামিকেল স্তনে ব্যবহার করলে, টাইট ব্রা অথবা বড় ব্রা পরলে, বিভিন্ন রকম পোষাকের ঘষায় এটি দেখা দিতে পারে। একজিমা একটি দীর্ঘস্থায়ী ত্বকের অবস্থা যা প্রদাহের পাশাপাশি শুষ্ক ত্বকের কারণ হতে পারে। এটি স্তন সহ শরীরের যে কোন অংশে ঘটতে পারে। একজিমার কারণে যদি চুলকানির পরিমাণ বেশি হয় সেই ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চলতে হবে।
অনেক মহিলার স্তন অতিরিক্ত শুষ্ক থাকার কারণেও চুলকানি হয়ে থাকে। যার কারণে স্তনের ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখা,স্থিতিস্থাপকতা রাখার জন্য বিভিন্ন রকম তেল, ময়াশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। এতে করে স্তনের শুষ্ক ভাব অনেকটা কমে যায়। সেই সাথে চুলকানি কমে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। টাইট ব্রা পরার কারণে অনেক মহিলার স্তনে ঘাম আটকে থাকে এবং ঘাম শুকায় না। ঘাম আটকে থাকলে ছত্রাকের সংক্রমন বেড়ে যায়। একটা বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন- স্তনে অতিরিক্ত চুলকানি ও ব্যাথার কারণে স্তনে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভবনা থাকে যে কারণে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে।
স্তন চুলকানি থেকে মুক্ত থাকার জন্য কিছু বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখা বেশি প্রয়োজন। যেমন- টাইট ব্রা পরিধান না করা, ভিজা ব্লাউজ এবং ব্রা না পরা, স্তন বেশি ঘামতে দেওয়া যাবে না, স্তনের আশে পাশে প্রতিদিন গোসলের সময় কুসুম গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করা। বেশি সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই গাইনি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলা ৷
SHARE THIS
Share
adults and children gum swelling diarrhea trichomoniasis skin diseases peptic ulcer rashes whooping cough throat infections wounds pneumonia bites cystitis diphtheria type 2 diabetes piles herpes simplex abdominal pain gastric cancer macular degeneration high cholesterol prostate cancer generalized anxiety disorder back pain abortion aids stress nausea ankylosing spondylitis liver transplant herpes zoster neurosyphilis hepatitis b hiv infection night blindness bladder
বর্তমান সময়ে আমাদের জীবনের অন্যতম বড় সমস্যা ডিপ্রেশন। আমাদের পরিবার, বন্ধু-বান্ধব, এমনকী ন ...
1 Like
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শরীরের মধ্যে সবচেয়ে নোংরা জায়গাটি হল নাভি। শরীর থেকে ঘাম ও লোশন ...
0 Like
স্বাভাবিক ডেলিভারি ঝুঁকিপূর্ণ হলে মা ও শিশুর সুস্থতার স্বার্থে সিজার পদ্ধতিতে ডেলিভারির প্ ...
2 Like
অ্যালকোহল এমন একটা পানীয় যা দেখলেই পান করতে মন চায়। আগের দিনে অ্যালকোহল জলের বিকল্প হিসেব ...
2 Like
সহবাসের সঠিক নিয়ম হলো স্ত্রী নিচে থাকবে আর স্বামী ঠিক তার উপরি ভাবে থেকে সহবাস করবে। মহান ...
1 Like
মাসিকের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন থেকে ...
1 Like
পেটের চর্বি কি আপনার ঘুম হারার করে দিয়েছে? আজকাল ছোট বর অনেকেই এই সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু ...
1 Like
এই অবাঞ্ছিত লোমের কারণে অনেককে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। বিভিন্ন বিউটি টিট্রমেন ...
2 Like
New to Welfarebd? Sign up
Subscribe to our newsletter & stay updated
0