মাথায় উকুন হলে কি করবেন?
যার একবার হয়েছে সেই জানে এর কষ্ট। তাই তো সবাই বেঁচে বেঁচে থাকে উকুনের থেকে। কিন্তু তবু কি ...
Health experience | Write here | Write and share your health experience to help community.
Admin Post
Wednesday, September 28, 2022
দেশে এখন চোখ ওঠা রোগের প্রাদুরভাব বেড়ে গেছে । এটি একটি স্পর্শকাতর ও ছোঁয়াচে রোগ। চোখ ওঠাকে কনজাংটিভাইটিস বা পিংক আই রোগ বলা হয়ে থাকে। যখন কনজাংটিভা নামের চোখের পর্দায় প্রদাহ হয় তখন এই চোখ ওঠা রোগ হয়। চোখ ওঠার মূল কারণ হতেপারে ভাইরাসজনিত, ব্যাকটেরিয়া অথবা কখনো কখনো অ্যালার্জিজনিত। তবে যাইহোক এটি অতিমাত্রায় ছোঁয়াচে।
এটি সাধারণত অন্য কারো ভাইরাসের সংস্পর্শে আসলে হয়ে থাকে । কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত রোগী যখন তার চোখে হাত দেয় তখন ভাইরাস তার হাতে লেগে থাকে এর পর থেকে সেই হাত দিয়ে যা কিছুই ছুঁয়া হোক না কেন, সেখানে ভাইরাস চলে আসে। যেমন কারও সঙ্গে করমর্দন, টাকার আদান প্রদান, রিমোর্ট ব্যাবহার, থালা বাটি, গ্লাস, বোতল, ব্যবহূত তোয়ালে, বিছানার চাদর, বালিশ, এমনকি মুঠোফোন ইত্যাদি। তাই আক্রান্ত ব্যক্তিকে এ সময়ে বাসায় থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়।এছাড়া নোংরা জীবন-যাপন আবার কখনো কখনো ফুলের রেণু থেকেও এই রোগ হতে পারে। তবে চোখ ওঠা রোগীর চোখের দিকে তাকালে কারোর চোখ ওঠে না । এটি একটি ভুল ধারনা যা সমাজে প্রচলিত আছে।
ভাইরাসে আক্রান্ত চোখ ৩ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। যেটি নির্ভর করে কী ধরনের ভাইরাসে চোখ আক্রান্ত হয়েছে এবং সেই রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কেমন। এছাড়াও আরো যেসমস্থ কাজ এই রোগ উপশম করতে পারে সেগুলো হল
১। হাত সাবান দিয়ে না ধুয়ে যখন-তখন চোখ ঘষা বা চুলকানো থেকে বিরত থাকা ।
২। চোখের পানি বা ময়লা মোছার জন্য আলাদা তোয়ালে বা গামছা ব্যবহার করা।
৩। পরিছন্ন থাকা।
৪। বাইরের ধুলাবালু থেকে রক্ষা পেতে কালো চশমা অবশ্যই পরতে হবে ।
৫। পানি দিয়ে ঝাপটা দেওয়া যাবে না বরং হালকা গরম পানিতে সুতি কাপড় ভিজিয়ে এটি দিয়ে চোখ মুছতে হবে ।
৬। চোখের পাতা খুব বেশি ফুলে গেলে কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে সেটি চোখের উপর ধরা যেতে পারে ।
৭। অনেকক্ষণ মোবাইল, ল্যাপটপ ইত্যাদি ব্যাবহার অথবা ছোট অক্ষরে লেখা কোনকিছু পরা থেকে বিরত থাকতে হবে ।
তিন সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ না হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ড্রপ ব্যাবহার করতে হবে। বাচ্চাদেরক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ বেতিত কোন পদক্ষেপ নেয়া উচিত হবে না । সময়মতো চিকিৎসাসেবা না নিলে স্থায়ীভাবে দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি হতে পারে।
SHARE THIS
Share
leprosy dehydration skin infections rough skin migraine headache folic acid common krait candidiasis contact dermatitis genital warts vitamin a dry ovarian cancer heartburn swine flu etc. kidney disease nose throat infections nausea and vomiting spasm iron deficiency anemia glaucoma hypertension tetanus russell's viper and saw-scaled hyperuricemia joint pain wounds pid substance abuse disorders gastric hormone replacement therapy lubrication constipation hiv infection
যার একবার হয়েছে সেই জানে এর কষ্ট। তাই তো সবাই বেঁচে বেঁচে থাকে উকুনের থেকে। কিন্তু তবু কি ...
0 Like
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিত প্রকাশ করেছে যেটাতে ...
0 Like
বাজারে যেইসব কানের ড্রপ পাউয়া যায় ওইগুলার একটা কমন উপাদান হচ্ছে হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড। কিন ...
2 Like
গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস সহবাস থেকে বিরত থাকাই ভালো । দ্বিতীয় তিনমাসে দম্পতির ইচ্ছে মতো স ...
0 Like
ট্রাইকোমোনিয়াসিস হলো একটি যৌন সংক্রামিত রোগ। যা ট্রাইকোমোনাস ভ্যাজিনালিস নামক ক্ষুদ্র এক- ...
0 Like
দেশে এখন চোখ ওঠা রোগের প্রাদুরভাব বেড়ে গেছে । এটি একটি স্পর্শকাতর ও ছোঁয়াচে রোগ। চোখ ওঠাকে ...
0 Like
বাংলাদেশে শাক হিসেবে কচু শাক বেশ জনপ্রিয়। আয়রনসমৃদ্ধ বলে এর সমাদরও বেশি। রক্তে হিমোগ্লোবিন ...
0 Like
স্কাবিস রোগটি চুলকানি নামে পরিচিত। এটি হলো ছোঁয়াচে রোগ। কোন এক ধরনের পরজীবীর আক্রমণে এই রো ...
0 Like
New to Welfarebd? Sign up
Subscribe to our newsletter & stay updated
0