মানুষের নাভির মধ্যে ৬৭ রকম ব্যাক্টিরিয়ার উপস্থিতি টের পেয়েছে বিশেষজ্ঞরা
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শরীরের মধ্যে সবচেয়ে নোংরা জায়গাটি হল নাভি। শরীর থেকে ঘাম ও লোশন ...
Health experience | Write here | Write and share your health experience to help community.
Fahima Jara
Sunday, August 08, 2021
চুল পড়া সবার কাছে এখন একটা স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশির ভাগ পুরুষেরাই এখন টাক সমস্যা নিয়ে ভুগে থাকে। বিশ্বের এক-তৃতীয়াংশ পুরুষই এখন এই টাক সমস্যায় ভোগছেন। টাক হয়ে যাওয়ার ফলে অনেক পুরুষই অস্বস্তি বোধ করে। যাদের মাথা টাক অনেকে তাদের নিয়ে হাসাহাসি করে থাকে। এর ফলে পুরুষেরা হীনমন্যতায় ভোগে। দিনে ১০০ টাকা চুল পরা স্বাভাবিক কারণ এই চুল পরার পরে নতুন চুল গজায়। কিন্তু ১০০ এর অধিক চুল পরার পরে যখন আর নতুন চুল না গজায় যেটা সমস্যা।
ছেলেরা ইচ্ছা করলেই একটু সতর্কতা অবলম্বন করে টাক থেকে মুক্তি পেতে পারে। মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা চুল, ত্বক, পোশাক এইসবের যত্ন কম করে থাকে। চুল পরা কমানোর আগে অবশ্যই জেনে নেওয়া প্রয়োজন চুল কেন পরে। চুল বিভিন্ন কারণে পরতে পারে। যেমন- বংশগত কারণে, অনেকে নানা রকম ঔষধ খেয়ে থাকে সেই ঔষধের পার্শ্ববর্তী ক্রিয়ার কারণে এবং পরিবেশগত কারনে। এছাড়াও- গর্ভাবস্থায়, থাইরয়েড রোগ, হরমোনজনিত সমস্যা, বিষন্নতা, মানসিক চাপ, পুষ্টির অভাব ইত্যাদির কারণেও চুল পরার সম্ভাবনা রয়েছে৷
যেসব বিষয়ের দিকে লক্ষ্য রাখলে চুল পরা প্রতিরোধ করা যায় সেগুলো হলো-
১. নিয়মিত শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করা : ছেলেরা চুলের ব্যাপারে সচেতন না। যার কারণে গোসলের সময় ছেলেরা শ্যাম্পু করে না। প্রতিদিন শ্যাম্পু করা সম্ভব না হলেও সপ্তাহে অবশ্যই ১ দিন পর পর শ্যাম্পু করতে হবে। চুলে কোন ভাবেই ময়লা এবং ঘাম জমতে দেওয়া যাবে না। এগুলো চুলের গোড়াকে অনেক নরম করে ফেলে, যার ফলে চুল অনেক পরে যায়।
২. লেবু : লেবুতে থাকে অ্যাসিডিক, যেটা চুলের খুশকি খুব দ্রুত দূর করে। লেবুর রস ব্যবহারের ফলে চুলের গভীরে থাকা তেলতেলে ভাব দূর হয়। লেবুতে থাকা সাইট্রিক এসিড, ভিটামিন-সি চুলের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়াও চুল মজবুত হতে, চুল বৃদ্ধি করতে, সিল্কি স্মুদ করতে লেবুর অনেক গুন রয়েছে।
৩. পেঁয়াজ : পেঁয়াজ চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। পেঁয়াজে রয়েছে সালফার। যেটা নতুন চুল গজাতে এবং চুল পরা থেকে সাহায্য করে থাকে। পেঁয়াজে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি চুলের ফলিকগুলোকে ধ্বংস করে দেয় এবং চুল পরা রোধ করে।
৪. রসুন : চুলের যত্নে অবশ্যই রসুন ব্যবহার করতে হবে। কারণ রসুনে থাকে জিংক, যেটা চুল পড়া রোধ করতে জাদুর মতো কাজ করে থাকে। রসুন যে শুধু চুল পড়া রোধ করে এমনটা নয়, রসুন ব্যবহারে মাথার তালুর রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দেয় এবং খুশকি কমাতেও সহায়তা করে। নিয়মিত যদি ১ সপ্তাহ রসুনের রস ব্যবহার করা যায় তাহলে অনেকটা চুল পড়া কমে যাবে বলে আশা করা যায়।
৫. গ্রীন টী : গ্রীন টী নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে। এটি পানিতে গুলিয়ে প্রায় ১ ঘন্টার মতো মাথায় রাখতে হবে। সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করলেই নতুন চুল গজাতে শুরু করবে ৷
৬. আমলকি : আমলকিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ালে উপাদান রয়েছে। আমলকির রস চুলের জন্য খুবই উপকারী। আমলকির রস চুলের ফলিকলকে মজবুত করে থাকে। এটি চুলের বৃদ্ধি করে থাকে। আমলকির রস মাথায় দিয়ে ভালোভাবে ১০ মিনিট ঘষে ঘষে ম্যাসাজ করতে হবে ৷ শুকানোর পরে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে৷ সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যবহার করলে চুলের গোড়া অনেক মজবুত হবে।
৭. তেল : বেশির ভাগ ছেলেরাই চুলে তেল দেওয়ার ব্যাপারে অনিহা দেখিয়ে থাকে। কিন্তু তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। চুলে বিভিন্ন রকম তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন - নারকেল তেল, বাদামের তেল, আমলার তেল, অলিভ অয়েল ইত্যাদি। তবে মাথায় সরিষার তেল ব্যবহার করা যাবে না। রাতে ঘুমানোর আগে মাথায় তেল দিতে হবে, এবং পরের দিন সেটা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
৮. ধূমপান থেকে দূরে থাকা : যেসব ছেলেরা নিয়মিত ধূমপান করে থাকে তাদের মাথায় চুল গজানোর সম্ভাবনা থাকে না। যার কারণে চুল পরলে আর নতুন চুল গজায় না, এতে করে খুব দ্রুত টাক হয়ে যায় ৷ টাক থেকে মুক্তি পেতে হলে ধূমপান থেকে দূরে থাকতে হবে।
৯. মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করার চেষ্টা : গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন 4 মিনিটের জন্য মাথার ত্বকের ম্যাসাজ চুলের বৃদ্ধিকে উদ্দীপিত করতে পারে। গবেষণার ফলাফল আশাব্যঞ্জক দেখায়। যার কারণে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করা যেতে পারে।
১০. চুল শুকাতে হবে : গোসলের পরে বেশির ভাগ ছেলেরাই তোয়ালে দিয়ে ঘষে ঘষে মাথায় চুল শুকায়। এটা একে বারেই করা উচিত নয়। চুলের পানি বাতাসে শুকাতে দিতে হবে। কেননা ভেজা চুলের গোড়া এমনেতেই অনেক নরম থাকে। এই সময় বেশি ঘষলে চুলের গোড়া আরও নরম হয়ে থাকে। চুল ভেজা থাকা অবস্থায় মাথা আঁচড়ালেও মাথার চুল পরে যায়।
১১. জলপাই তেল : চুলের গভীর কন্ডিশনিংয়ে জলপাই তেল ব্যবহার করা । জলপাই তেল চুলের শুষ্কতা থেকে রক্ষা করে। জলপাই তেল এক টেবিল চামচের সাথে অলিভ অয়েল অল্প করে মিশিয়ে চুলে 30 মিনিট লাগিয়ে রেখে দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
এগুলো ছাড়াও টাক প্রতিরোধ করতে হলে অবশ্যই মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে। দিনে কমপক্ষে ৬-৮ গ্লাস পানি পান করতে হবে। ভেজা চুল আঁচড়ানো যাবে না৷ যতটা সম্ভব ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।
SHARE THIS
Share
dry eye fractures migraine spine stress gum disease bacterial red eye malaria sneezing warts nausea muscle spasm etc. cardiac arrest calcium supplement pneumonia fungal infections congestion gerd rashes edema gastric ulcer psoriasis uti sore throat plaque psoriasis gastrointestinal stromal tumor dry iron substance abuse disorders flatulence vitamin d deficiency gonorrhea cough ulcers
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শরীরের মধ্যে সবচেয়ে নোংরা জায়গাটি হল নাভি। শরীর থেকে ঘাম ও লোশন ...
0 Like
প্রাত্যহিক জীবনে কতো কিছুই না খাওয়া হয়। কিন্তু সবকিছু কি আর স্বাস্থ্যবিধি মেনে খাওয়া যায়? ...
0 Like
সহবাসের সঠিক নিয়ম হলো স্ত্রী নিচে থাকবে আর স্বামী ঠিক তার উপরি ভাবে থেকে সহবাস করবে। মহান ...
1 Like
মাসিকের সময়ে শারীরিক মিলন করলে গর্ভধারনের সম্ভাবনা থাকে না, তবে এই সময়ে শারীরিক মিলন থেকে ...
1 Like
যার একবার হয়েছে সেই জানে এর কষ্ট। তাই তো সবাই বেঁচে বেঁচে থাকে উকুনের থেকে। কিন্তু তবু কি ...
0 Like
১. ক্যাকটাস: ক্যাকটাস গাছের পাতা সাধারণত কাটাযুক্ত হয়ে থাকে। দক্ষিন আমেরিকায় এই গাছ বেশি জ ...
0 Like
ব্যস্ত জীবনের সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে অনেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে পারেন না অথবা অনেকে বিছা ...
0 Like
এই অবাঞ্ছিত লোমের কারণে অনেককে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়। বিভিন্ন বিউটি টিট্রমেন ...
2 Like
New to Welfarebd? Sign up
Subscribe to our newsletter & stay updated
0